• মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ মেসির ছেলে বলে কথা—নাটমেগ করার পর ফাউলের শিকার, এরপরও গোল ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে অলিম্পিকে পদক জেতা অনেক বড় ব্যাপার—বললেন মাশরাফি তিন সপ্তাহ পর কোচের দেখা পেলেন বাবর-শাহিনরা ম্যানচেস্টার সিটি যে ৫ কারণে প্রিমিয়ার লিগ জিতল যেভাবে পারফর্ম করেন, এবার সেভাবে চান না মেহেদী ক্লপের কথা বলতে গিয়ে চোখ ছলছল গার্দিওলার ক্লপ বিদায়ী বক্তব্যে বললেন, ‘আমিও কাঁদব’ কলকাতার দুশ্চিন্তা: ১০ দিনের বিরতি, সল্টের অভাব পূরণের চ্যালেঞ্জ ভারতের নাগরিকত্ব লাভের পর প্রথমবার ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার পদ স্থগিতের পর ডিপজল জানালেন, ‘নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে’ ডিপজলের শিল্পী সমিতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা অমিতাভ-অনিলের পথে হাঁটলেন জ্যাকি প্রথমবার ওয়েব সিরিজে এলিটার গান বার্বি সেজে বিপাকে কিয়ারা! হীরামান্ডি অভিনেত্রী শারমিনের স্বামী ৫৩,৮০০ কোটি রুপির মালিক!

অর্থনীতি বাঁচাতে করোনার কারফিউ তুলে নেবে শ্রীলঙ্কা

কভিড -১৯ এর বিস্তার রোধে গত মাসে দেশজুড়ে জারি করা কারফিউ শিথিল করা শুরু করেছে শ্রীলঙ্কা। অর্থনীতিকে বাঁচাতে ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ কারফিউ তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি।

প্রেসিডেন্টের মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, সোমবার ভোর ৫ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত কারফিউ কম ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত কিছু কিছু জেলায় তুলে নেওয়া হবে। রাজধানী কলম্বোর কিছু অংশ ২২ শে এপ্রিল থেকে পুনরায় খুলে দেওয়া হবে।

 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলম্বো জেলার মধ্যে অবস্থিত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের এক তৃতীয়াংশকে তাদের অফিসে যেতে বলা হবে এবং অন্যদের বাড়িতে থেকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবহন পরিষেবাগুলো পূর্ণ সময়সূচিতে চলবে তবে বাস, ভ্যান এবং রেল গাড়িগুলো তাদের ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করবে।

রাষ্ট্রপতির বক্তব্য অনুযায়ী ধর্মীয় উৎসব, তীর্থযাত্রা, অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ, মিছিল এবং সভা-সমাবেশ পরবর্তী বিজ্ঞপ্তি না হওয়া পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকবে।

শ্রীলঙ্কা কভিড -১৯ এর  জন্য অত্যন্ত ঝুঁকপূর্ণ একটি অঞ্চল বলে বিবেচিত। দেশটিতে এরই মধ্যে ২৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। তবে শুরুতেই এই রোগের বিস্তার রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ায় সংক্রমণের সংখ্যা অনেক কম রাখতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। সংক্রমণের শুরুতেই দেশটিতে সব ধরণের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়। পুরো দেশে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিনেমাহলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এসব পদক্ষেপের ইতিবাচক ফলাফল পেয়েছে দেশটি। তবে অর্থনীতিতে এর মারাত্মক বিরুপ প্রভাব পড়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত গৃহীত কঠোর ব্যবস্থা করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সহায়ক হয়েছে। ফলে কারফিউ শিথিল করার মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়েছে। অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা এবং স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ত্রাণ সহায়তা বৃদ্ধি করাই এর উদ্দেশ্য।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয় বলেছে, ঝুঁকি এখনও পুরোপুরি হ্রাস পায়নি। তবুও লোকেরা যাতে কাজে যেতে পারে সে জন্য এটা শিথিল করা হচ্ছে।

সূত্র- ব্লুমবার্গ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.